বাংলাদেশে ভূমিকম্প এখন আর কেবল খবরের শিরোনাম নয়। সাম্প্রতিক
বছরগুলোতে শক্তিশালী থেকে মাঝারি মাত্রার একাধিক ভূমিকম্প
আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে—আমরা একটি ঝুঁকিপূর্ণ ভৌগলিক অবস্থানের ওপর
বসবাস করছি। বিশেষ করে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বসবাসকারীদের জন্য বিষয়টি
আরও উদ্বেগজনক।
এই পরিস্থিতিতে ফ্ল্যাট কেনার সময় শুধু লোকেশন, দাম বা ডিজাইন দেখলেই
যথেষ্ট নয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো—এই ফ্ল্যাট বা ভবন কি
ভূমিকম্প প্রতিরোধী? এ প্রশ্ন করে থাকেন আনেকেই!
এই ব্লগে আমরা আলোচনা করব—ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট আসলে কী, কোথায়
এমন ফ্ল্যাট পাওয়া যায়, কীভাবে যাচাই করবেন ভবনটি সত্যিই নিরাপদ কিনা,
এবং কেন অ্যাশিউর গ্রূপ এই জায়গায় আলাদা গুরুত্বের সঙ্গে কাজ
করছে।
অনেকেই মনে করেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন মানে এমন ভবন যা কখনো ভাঙবে
না। কিন্তু বাস্তবতা আসলে ভিন্ন।
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট বলতে বোঝায় এমন একটি ভবন,
যা ভূমিকম্পের সময় ধসে পড়ার ঝুঁকি কমায় এবং বাসিন্দাদের নিরাপদে বের
হয়ে আসার সুযোগ তৈরি করে। এ ধরনের ভবনের কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য থাকে,
যেমন:
শক্তিশালী RCC (Reinforced Cement Concrete) স্ট্রাকচার
সঠিকভাবে ডিজাইন করা কলাম ও বিম
প্রয়োজন অনুযায়ী shear wall ব্যবহার
ভবনের ভারসাম্যপূর্ণ উচ্চতা ও নকশা
মাটির ধরন অনুযায়ী ফাউন্ডেশন ডিজাইন
নোট: এই বিষয়গুলো ঠিকভাবে অনুসরণ করা হলে ভবন ভূমিকম্পের চাপ
শোষণ করতে পারে, হঠাৎ ধসে পড়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
সাধারণ ফ্ল্যাট আর ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাটের পার্থক্য আসলে কি?
সাধারণ অনেক ভবন বাইরে থেকে দেখলে আধুনিক ও সুন্দর মনে হতে পারে।
কিন্তু ভেতরের কাঠামো যদি দুর্বল হয়, তাহলে সৌন্দর্য কোনো কাজে আসে না।
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাটে ডিজাইন শুরু হয় ভেতরের কাঠামো থেকে।
সেখানে সৌন্দর্য আসে পরে।
সাধারণ ভবনে যেখানে কেবল ফ্লোর প্ল্যান আর বাহ্যিক ডিজাইনে গুরুত্ব
দেওয়া হয়, সেখানে ভূমিকম্প-নিরাপদ ভবনে শুরুতেই স্ট্রাকচারাল
ক্যালকুলেশন, লোড অ্যানালাইসিস এবং নিরাপত্তা বিষয়ক হিসাব করা হয়। এই
পার্থক্যটাই ভবিষ্যতে জীবন রক্ষা করতে পারে।
সাম্প্রতিক ভূমিকম্প আমাদের সবাইকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। আপনার
বাসা কতটা নিরাপদ? আমাদের এই ভিডিওটা সেই ভাবনা থেকেই।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি: ভবন মালিকদের সতর্ক হওয়া জরুরি
ভূগোলবিদ ও বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশ তিনটি বড় ফল্ট লাইনের কাছাকাছি
অবস্থান করছে। ঢাকা শহরের আশপাশে থাকা ফল্টগুলো দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় না
থাকলেও সেটি স্বস্তির কারণ নয়। বরং দীর্ঘ সময় ধরে চাপ জমে বড় ধরনের
ভূমিকম্পের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সমস্যা আরও গভীর হয় যখন আমরা দেখি, শহরের বড় একটি অংশ অপরিকল্পিতভাবে
গড়ে উঠেছে। পুরনো ভবন, সংকীর্ণ প্লট, দুর্বল নির্মাণসামগ্রী এবং
পর্যাপ্ত তদারকির অভাব। সব মিলিয়ে ঝুঁকি বাড়ছে প্রতিনিয়ত। এই বাস্তবতায়
নতুন ফ্ল্যাট কেনার সময় ভূমিকম্প প্রতিরোধী কাঠামোকে অগ্রাধিকার দেওয়া
এখন বিলাসিতা নয়, বরং দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত।
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট কিনতে হলে যেসব বিষয় অবশ্যই যাচাই করবেন
ফ্ল্যাট কিনতে গেলে আমরা অনেক সময় প্রথমে দেখি লোকেশন, দাম আর বাইরের
ডিজাইন। কিন্তু ভূমিকম্পের কথা মাথায় রাখলে শুধু এগুলো দেখা যথেষ্ট নয়।
আসল বিষয়গুলো হলো কীভাবে ভবনটি বানানো হয়েছে, কতটা যত্ন নিয়ে কাজ করা
হয়েছে। ফ্ল্যাট কেনার আগে কয়েকটি বিষয় একটু সময় নিয়ে দেখা গেলে
ভবিষ্যতে অনেক দুশ্চিন্তা কমে যায়।
১. BNBC ও RAJUK অনুমোদন
বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (BNBC) অনুযায়ী ভবন ডিজাইন করা হয়েছে কি
না, সেটি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি RAJUK অনুমোদন থাকা মানে
প্রকল্পটি সরকারি নিয়মের আওতায় এসেছে। একটি ভবন কতটা নিরাপদ হবে, তার
ভিত্তি ঠিক হয় ডিজাইন পর্যায়েই।
BNBC অনুসরণ না করলে বাইরে থেকে ভবন ভালো দেখালেও ভেতরে ঝুঁকি থেকে
যেতে পারে।অনুমোদন ছাড়া ভবনে ভবিষ্যতে আইনি ঝামেলার পাশাপাশি
নিরাপত্তার প্রশ্নও উঠে। তাই ফ্ল্যাট কেনার সময় কথায় নয়, অনুমোদনের
কাগজ নিজে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়াই নিরাপদ।
২. Soil Test Report (মাটির পরীক্ষা)
একেক জায়গার মাটির ধরন একেক রকম। কোথাও মাটি শক্ত, কোথাও নরম, কোথাও
আবার ভরাট করা। এই পার্থক্য না বুঝে যদি ভবনের ফাউন্ডেশন ডিজাইন করা
হয়, তাহলে পুরো কাঠামোই দুর্বল হয়ে পড়ে। Soil test মূলত জানিয়ে দেয়—এই
জমিতে কতটা গভীরে ফাউন্ডেশন যাবে, কী ধরনের পাইল দরকার হবে, এবং ভবন
কতটা লোড নিতে পারবে।
ভূমিকম্পের সময় মাটির আচরণ বদলে যায়। সঠিক soil test ছাড়া নির্মিত ভবন
সেই চাপ সামলাতে পারে না। তাই যারা নিরাপদ ফ্ল্যাট খুঁজছেন, তাদের জন্য
soil test রিপোর্ট থাকা মানেই বাড়তি নিশ্চয়তা।
৩. স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারের তদারকি
অভিজ্ঞ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারের সরাসরি তত্ত্বাবধান ছাড়া ভূমিকম্প
প্রতিরোধী ভবন কেবল কাগজেই সীমাবদ্ধ থাকে। ডিজাইন ড্রইং থাকলেই ভবন
নিরাপদ হয়ে যায় না। সেই ডিজাইন ঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না সেটাই
আসল বিষয়। এখানেই স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারের ভূমিকা সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ।
অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার নিয়মিত সাইটে এসে রডের বাঁধাই, কংক্রিট ঢালাই,
কলাম–বিমের কাজ যাচাই করেন। কোথাও ভুল হলে সঙ্গে সঙ্গে ঠিক করার
নির্দেশ দেন। এই তদারকি না থাকলে অনেক সময় খরচ বাঁচানোর নামে
গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আপস হয়ে যায়, যা ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হতে
পারে।
৪. নির্মাণসামগ্রীর মান
ভবনের শক্তি অনেকটাই নির্ভর করে যে উপকরণ দিয়ে সেটি তৈরি হচ্ছে, তার
উপর। নিম্নমানের রড, কম গ্রেডের সিমেন্ট বা ভুল কংক্রিট মিক্স ব্যবহার
করলে শুরুতে কিছু বোঝা যায় না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই দুর্বলতা
প্রকাশ পেতে থাকে।
ভূমিকম্পের সময় এই উপকরণগুলোর মানই ঠিক করে দেয়—ভবন চাপ সহ্য করতে
পারবে কি না। তাই নিরাপদ ফ্ল্যাট মানে শুধু ভালো ডিজাইন নয়, ভালো
উপকরণও। নির্মাণসামগ্রীর মান নিশ্চিত করা মানেই ভবিষ্যতের জন্য একটি
শক্ত ভিত তৈরি করা।
project Location : House 39 & 41 | Road 03 | Sector
01 | Block G | Aftabnagar | Dhaka.
Apartment Size: Type-A: 1264 Sq. Ft. | Type-B: 1264 Sq.
Ft.
Storied: G+06 Storied
Land Area: 5 Katha
Facing: North
Apartment Contains: 03 Bed | 03 Bath (Attached) | 02
Veranda | Living | Dining | Kitchen
Home Loan Partner: Standard Chartered Bank, DBH, Dhaka
Bank, IPDC, City Bank Limited, Mutual Trust Bank
Limited, BRAC Bank Limited, Community Bank Bangladesh
Limited
পূর্বাচল ও সংলগ্ন অঞ্চল:
ভবিষ্যৎ পরিকল্পিত নগরায়ণের অংশ হিসেবে এই এলাকাগুলো দীর্ঘমেয়াদে
নিরাপদ ও সম্ভাবনাময় বলে বিবেচিত হচ্ছে।
কোন ডেভেলপার থেকে ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট কিনবেন?
সব ডেভেলপার সমান নয়। নাম, বিজ্ঞাপন বা কম দাম দেখে সিদ্ধান্ত নিলে পরে
আফসোস হতে পারে। বিশ্বস্ত ডেভেলপার বাছাইয়ের সময় অবশ্যই কিছু জিনিস
যাচাই করুন:
পূর্ববর্তী প্রকল্পগুলোর নির্মাণ মান
ইঞ্জিনিয়ারিং টিমের অভিজ্ঞতা
নিয়ম মেনে কাজ করার রেকর্ড
গ্রাহকদের সঙ্গে স্বচ্ছ যোগাযোগ
অ্যাশিউর গ্রূপ: ভূমিকম্প প্রতিরোধী ও নিরাপদ ফ্ল্যাটের নির্ভরযোগ্য
নাম
২০০৭ সালে যাত্রা শুরু করা অ্যাশিউর গ্রূপ বর্তমানে বাংলাদেশের
শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট কোম্পানি
হিসেবে কাজ করছে।
বিলাসবহুল আবাসন
ও
বাণিজ্যিক প্রকল্পের
পাশাপাশি আমরা পর্যটন, ভবন নির্মাণ সেবা, স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতের নকশা
ও উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত। ঢাকার প্রধান ও সুবিধাজনক লোকেশনে নির্মিত
আমাদের চলমান, আসন্ন ও সম্পন্ন
বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট
প্রকল্পগুলো থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন ও জীবনধারার সঙ্গে মানানসই একটি
নিরাপদ ও মানসম্মত বাসস্থান বেছে নিতে পারেন।
আমাদের লক্ষ্য শুধু ফ্ল্যাট বিক্রি নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদ বসবাস
নিশ্চিত করা। আমরা যা নিশ্চিত করি:
BNBC অনুসরণ করে স্ট্রাকচার ডিজাইন
RAJUK অনুমোদিত পরিকল্পনা
বাধ্যতামূলক soil test
অভিজ্ঞ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্বাবধান
মানসম্মত নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট কি বেশি দামি?
অনেকেই মনে করেন, নিরাপদ ফ্ল্যাট মানেই অতিরিক্ত খরচ। বাস্তবে পার্থক্য
খুব বেশি নয়। একবার ভেবে দেখুন, নিরাপত্তার বিকল্প কি আসলে কোনো দামে
পাওয়া যায়? কিছুটা বাড়তি বিনিয়োগে আপনি পাচ্ছেন:
পরিবারের নিরাপত্তা
ভবিষ্যতে ভালো রিসেল ভ্যালু
মানসিক শান্তি
প্রথমবার ফ্ল্যাট ক্রেতাদের জন্য কিছু বাস্তব পরামর্শ
প্রথমবার ফ্ল্যাট কিনলে স্বাভাবিকভাবেই অনেক প্রশ্ন আর দুশ্চিন্তা
থাকে। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত না নিয়ে সময় দিন, প্রশ্ন করুন এবং সবকিছু
নিজে দেখে বুঝে নিন। একটু বেশি খোঁজখবর করলে এবং প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো
যাচাই করলে ভবিষ্যতে ভুল সিদ্ধান্তের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। কিছু
বাস্তব পরামর্শ হলো:
শুধু ব্রোশিওরের কথায় বিশ্বাস করবেন না
নির্মাণাধীন প্রকল্প সরাসরি দেখে আসুন
কাগজপত্র যাচাই করুন
প্রয়োজনে তৃতীয় পক্ষের ইঞ্জিনিয়ারের মতামত নিন
আপনার সচেতনতাই বড় ঝুঁকি কমাতে পারে।
আজকের সিদ্ধান্তই আগামীর নিরাপত্তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট কোথায় কিনবেন—এই প্রশ্নের উত্তর আসলে এক
কথায় দেওয়া যায় না। এটি নির্ভর করে সঠিক জায়গা, সঠিক প্রকল্প এবং সঠিক
ডেভেলপারের উপর। তবে একটি বিষয় নিশ্চিত, নিরাপত্তাকে উপেক্ষা করে নেওয়া
সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হতে পারে।
অ্যাশিউর গ্রূপ বিশ্বাস করে, সচেতন সিদ্ধান্তই নিরাপদ
জীবনের প্রথম ধাপ। আপনি যদি একটি স্থায়ী, নিরাপদ ও মানসম্মত ফ্ল্যাট
খুঁজে থাকেন, তবে আজই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবুন।
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফ্ল্যাট এমনভাবে ডিজাইন ও নির্মাণ করা হয়,
যাতে ভূমিকম্পের সময় ভবন হঠাৎ ধসে না পড়ে। এতে বাসিন্দারা
নিরাপদে বের হওয়ার সময় পান। এটি পুরোপুরি “ভাঙবে না”—এমন দাবি
নয়, বরং ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থা।
হ্যাঁ, পাওয়া যায়। তবে সব ফ্ল্যাট নয়। যেসব প্রকল্প BNBC মেনে
ডিজাইন করা, soil test করা হয়েছে এবং অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারের
তদারকিতে নির্মিত—সেগুলো তুলনামূলকভাবে নিরাপদ।
আপনাকে কিছু বিষয় দেখতে হবে—BNBC ও RAJUK অনুমোদন আছে কি না,
soil test করা হয়েছে কি না, এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার কাজ
তদারকি করেছেন কি না। শুধু ব্রোশিওরের কথায় বিশ্বাস করা ঠিক নয়।
অনেক ক্ষেত্রে হ্যাঁ। বিশেষ করে যেসব ভবন নিয়ম মেনে ডিজাইন হয়নি
বা খুব পুরনো, সেগুলো বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে সব পুরনো ভবনই
ঝুঁকিপূর্ণ—এমন নয়; বিষয়টা নির্ভর করে নির্মাণ মানের উপর।
উত্তরা, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, আফতাবনগর, পূর্বাচল এবং মিরপুরের
কিছু নতুন উন্নয়ন এলাকা তুলনামূলকভাবে ভালো। তবে এলাকা নয়,
প্রকল্পের মানটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
কিছুটা বেশি হতে পারে, তবে পার্থক্য খুব বড় নয়। এই বাড়তি খরচ
মূলত নিরাপত্তা, ভালো কাঠামো এবং মানসম্মত উপকরণের জন্য।
দীর্ঘমেয়াদে এটি লাভজনক সিদ্ধান্ত।
কারণ ভবনের পুরো ওজন মাটির উপরই পড়ে। মাটির ধরন না জেনে
ফাউন্ডেশন ডিজাইন করলে ভূমিকম্পের সময় বড় ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।
soil test ভবনের নিরাপত্তার প্রথম ধাপ।
RAJUK অনুমোদন গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একাই যথেষ্ট নয়। অনুমোদনের
পাশাপাশি BNBC অনুসরণ, ইঞ্জিনিয়ারিং তদারকি ও নির্মাণসামগ্রীর
মান—সব মিলেই নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
ডিজাইন থাকলেও বাস্তব কাজে ভুল হতে পারে। ইঞ্জিনিয়ার না থাকলে
রড, কংক্রিট বা কাঠামোয় আপস হওয়ার ঝুঁকি থাকে, যা পরে গিয়ে বিপদ
ডেকে আনতে পারে।
সময় নিয়ে প্রশ্ন করা। কাগজপত্র দেখা। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের মতামত
নেওয়া। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নিলে পরে আফসোস করার সম্ভাবনা
বেশি।
Learn how to get home loans for apartments in Dhaka. Check eligibility, documents, bank offers & tips to secure your dream home loan easily. Call at +8809612-008800
Looking for a 3-bedroom house plan in Bangladesh? Get spacious, modern layouts for small plots or upscale apartments. Call us at +8809612-008800 for details!